পড়তে বসলেই ১০ মিনিটের মধ্যে ঘুম আসে ? কেন?
সমাধান:
.
❐উজ্জ্বল আলোয় পড়তে বসুন । দিনের বেলা যথেষ্ট প্রাকৃতিক আলোর জন্য জানালা এবং দরজা খোলা রাখুন। রাতের বেলা টেবিল ল্যাম্প ইউজ করতে পারেন। কম আলোয় কখনো পড়বেন না।
পড়তে বসলেই ১০ মিনিটের মধ্যে ঘুম আসে ? কেন?
সমাধান:
.
❐উজ্জ্বল আলোয় পড়তে বসুন । দিনের বেলা যথেষ্ট প্রাকৃতিক আলোর জন্য জানালা এবং দরজা খোলা রাখুন। রাতের বেলা টেবিল ল্যাম্প ইউজ করতে পারেন। কম আলোয় কখনো পড়বেন না।
পরীক্ষায় ভালো করার প্রথম আর প্রধান শর্ত, পরীক্ষককে কষ্ট না দেওয়া। এমনিতেই তারা অনেক ঝামেলায় থাকেন। আর খাতা দেখার কি যুদ্ধ তা উনারাই ভাল জানেন। তা, তাদের ক্যামনে কষ্ট থিকা মুক্তি দেই?
১. পরীক্ষার খাতায় স্পষ্ট অক্ষরে লিখা। হাতের লিখা আমার মত কাকের ঠ্যাং বকের ঠ্যাং হইলে একটু ফাঁকাফাঁকা কইরা লিখা। বামে, উপরে আর অবশ্যই নীচে ১ ইঞ্চি মার্জিন রাখা। অবশ্যই।
২. প্রতি প্রশ্নের শুরুতেই “২ নাম্বার প্রশ্নোত্তর” বা ‘Ans to Q No 2’ লিখা আর তা হালকা হলুদ টেক্সট মার্কার দিয়া মার্ক করা।পারলে প্রত্যেক প্রশ্ন নতুন পাতায় শুরু করা। প্রশ্নে ক খ গ ইত্যাদি থাকলে তা serially উত্তর দেওয়া। সিরিয়াল ভাংবেন তো খাতা দেখা আরো কষ্টকর হইয়া যাবে।
৩. সম্ভব হইলে সবচে’ ভাল যে উত্তরটা পারি সেইটা দ্বিতীয় তে দেয়া। Second best উত্তর প্রথমে দেওয়া আর Third best টা সবচে’ শেষে দেওয়া। এইটাতে এক ধরনের Psychological প্রভাব আছে।
৪. পারলে মোটা বা Thick nib এর কলমে লিখা। আমাদের আমলে ফাউন্টেনপেন ছিলো। এখন তা নাই। তবে আছে Thick nib এর জেল Continue reading
আইবিএর রিটেনের প্রস্তুতি যেভাবে
নিয়েছিলাম (স্টাডি ম্যাটেরিয়ালের
লিংকসহ)
আমি ৫৯ ইনটেক এ ট্রাই করেছিলাম ,হয় নাই ।
তখন প্রায় ১ মাসের একটা ভালো প্রিপারেশন
ছিলো,কিন্তু আমারে রাইটিং পার্ট টা খারাপ
হয়েছিলো ঐবার।
প্রচুর কাটাকাটি হয়েছিলো,আর অগোছালো
ছিলো রাইটিং টা। নাইলে বাদ
ইন্টার্ভিউ বোর্ড এর আচরণবিধি-
১। অবশ্যই সাথে একটা হার্ড কপি সিভি নিয়ে যাবেন; সিভি ভাজ করা যাবেনা! অনেকে ভাজ করা সিভি সাবমিট করেন। এটা দেখতে খুবই বাজে দেখায়। এতে করে ১ম লুকেই আপনার সম্পর্কে একটা নেতিবাচক প্রভাব পরবে।
২। সকল শিক্ষাগত সনদ এবং অভিজ্ঞতা সনদ এর মূল কপি সাথে নিয়ে যাবেন। যখনই চাইবে যাতে সাবমিT করতে
ওকে, বুঝলাম। আপনি অনেক ভাল পরীক্ষা দিয়েও জব পাচ্ছেন না। তাহলে চুপচাপ ভাবুনতো কেন জব পাচ্ছেন না। কেউনা কেউ ঠিকই চাকরি পাচ্ছেন।আপনার কোথাও না কোথাও লেকিংস আছে। সেটা খুঁজে বের করুন। এরপর সেইটার উপর জোর দিন। পরীক্ষার হলে আপনার ম্যাচুরিটি শো করুন। টু দা পয়েন্টে উত্তর লিখুন।উত্তর গুছিয়ে লিখুন। সময়ের দিকে খেয়াল রাখুন। সঠিক ভাবে উত্তর লিখুন। নিজের প্রতি আত্ববিশ্বাস রাখুন। মনে করুন আপনার লিখাটাই বেষ্ট।
আচ্ছা, আপনি কি সারাজীবন বেকার থাকবেন? জ্বি না। আপনার কোথাও না কোথাও জব হবে। জব হবেই তবে হয়তো মনের মত হবেনা কিন্তু জব যে একটা হবে এটা নিশ্চিত। তাই চিন্তা বাদ দিন। মনে মনে ভাবুন একদিন ঠিক ই জব হবে। তাই টেনশন নিয়েন না। বর্তমান সময়টাকে কাজে লাগান। নিখুঁত ভাবে পড়ুন। চাকরি হচ্ছেনা এই চিন্তা করে পড়ার সময় নষ্ট করার কোন মানে হয়না। এগিয়ে যান। উপরওয়ালা আপনার জন্য কিছু না কিছু অবশ্যই রেখেছেন। হয়তো একটু সময় লাগবে এই আর কি। তাই বর্তমান সময়টাকে কাজে লাগান। ভাল প্রস্তুতি নিন।
তাই আপনারও একদিন জব হবে তবে সেটা নির্ভর করছে আপনি বর্তমান সময়টা কিভাবে ব্যয় করছেন তার উপর। আপনি চিরকাল বেকার থাকবেন না। একটা না একটা জব হবেই। তাই হতাশ না হয়ে প্রস্তুতি চালিয়ে যান। তবে অবশ্যই সঠিক পথেই প্রস্তুতি নিবেন।
আর একটা কথা- জবের প্রস্তুতির পাশাপাশি ব্যক্তিগতভাবে কিছু করার চেষ্টা করুন। বিধাতা কোন দিক দিয়ে আপনাকে সফলতা দিবে সেটা আপনিও জানেননা। নিজের পায়ে দাঁড়ানোর অপশন বাড়ান। নিজেকে নিয়ে ভাবুন। কোন কোন পথে আগাবেন সেটা চিন্তা করুন। এখন থেকে আবার নব উদ্যমে শুরু করুন। ইনশাআল্লাহ একদিন সফলতা আসবেই। শুভ কামনা আপনার জন্য।
তবে কিছু কিছু লক্ষণ আছে দেখলেই
বোঝা যাবে চাকরি অনিশ্চিত।
সেগুলো নিচে দেয়া হল-
১) খেয়াল রাখুন কতক্ষণ ধরে
ইন্টারভিউ নেয়া হচ্ছে? সেটা যদি
খুব অল্পসময়ের জন্য হয় তাহলে বুঝতে
হবে চাকরিটা অনিশ্চিত।
সেক্ষেত্রে আপনাকে শুধু নামধাম
জিজ্ঞেস করে বিদায় করে দেবে।