​LDR বা ফটো রেজিস্টর

“LDR বা ফটো রেজিস্টর”

এটি মুলত একটি ভ্যারিয়েবল রেজিস্টর যার মান আলোর তীব্রতার সাথে পরিবর্তিত হয়।

অন্ধকারে এর রোধ বেশি থাকে তবে এর উপর আলো পড়লে রোধ কমে যায়।

এই বৈশিষ্ট্যকে বিভিন্ন সার্কিটে ব্যবহার করে বিভিন্ন কাজ করা যায় যেমন:

ডার্ক সেন্সিটিভ লাইট( অন্ধকারে স্বয়ংক্রিয় ভাবে জ্বলে ওঠে)।

সহজে বৈদ্যুতিক ইউনিট নির্নয় করার পদ্ধতি

আমাদের বাসা বাড়িতে আমরা কি পরিমান বিদুৎ ব্যবহার করছি আর কি পরিমান বিল দিচ্ছি তা কি কখন ভেবে দেখেছি? তাই আজ আমি এটি সহজে বের করার উপায় বর্ননা করব। Continue reading

Electrical Engineering Q: & A:

1. AC ও DC এর মধ্যে মূল পার্থক্য কি ?

Ac হল দ্বিমুখী প্রবাহ আর Dc হল এক মুখি প্রবাহ

AC হচ্ছে বিদ্যুতের দ্বিমুখী প্রবাহ যা আমরা বাড়ী বা ইন্ড্রাস্ট্রিতে পাই এবং সরবরাহ করা হয় পাওয়ার ইউটিলিটি গ্রিড থেকে। DC হচ্ছে বিদ্যুতের একমুখী প্রবাহ যা আমরা পাই ব্যাটারি থেকে। Continue reading

ইলেকট্রিক্যাল পাওয়ার ট্রান্সমিশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন সিস্টেম


প্রাইমারি ট্রান্সমিশন কি?

উৎপাদন কেন্দ্রের প্রেরণ প্রান্ত থেকে রিসিভিং প্রান্ত পর্যন্ত দীর্ঘ অতি উচ্চ ভোল্টেজ লাইনকে প্রাইমারি ট্রান্সমিশন (লাইন) বলা হয়। প্রাইমারি ট্রান্সমিশন ভোল্টেজ 110KV, 132KV, 230KV, 400KV পর্যন্ত বা আরও বেশি হতে পারে। Continue reading

ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারদের জন্য কিছু বই(For Job Preparation) 

বেসিক ইলেকট্রিসিটি ( শুধুমাত্র থিউরি )

এরপর অ্যাডভান্স ইলেকট্রিসিটি ( শুধুমাত্র থিউরি )

এরপর বেসিক ইলেকট্রনিক্স ( শুধুমাত্র থিউরি )

এরপর সার্কিট ১ এবং ২ ( শুধুমাত্র থিউরি )

এরপর ইলেকট্রিক্যাল এন্ড ইলেকট্রনিক্স Continue reading

পাওয়ার ফ্যাক্টর


পাওয়ার ফ্যাক্টর (Power Factor or pf):

এ.সি. সার্কিটে কারেন্ট ও ভোল্টেজের মধ্যবর্তী কোণের কোসাইন মানকে পাওয়ার ফ্যাক্টর বলে।

অথবা

অ্যাকটিভ পাওয়ার ও আপাত পাওয়ারের অনুপাতকে পাওয়ার ফ্যাক্টর বলে।

মানে পাওয়ার ফ্যাক্টর = অ্যাকটিভ পাওয়ার / আপাত পাওয়ার

কারেন্ট ও ভোল্টেজের মধ্যবর্তী কোণ ϴ হলে,

পাওয়ার ফ্যাক্টর হবে (pf) = Cosϴ

■ পাওয়ার ফ্যাক্টর তিন প্রকার:

১. ল্যাগিং পাওয়ার ফ্যাক্টর (Lagging Power Factor)

২. লিডিং পাওয়ার ফ্যাক্টর (Leading Power Factor)

৩. ইউনিটি পাওয়ার ফ্যাক্টর (Unity Power Factor)

■ ল্যাগিং পাওয়ার ফ্যাক্টর (Lagging Power Factor):

এ.সি. সার্কিটে ক্যাপাসিটিভ লোডের চেয়ে ইন্ডাকটিভ লোড বেশী হলে, কারেন্ট ভোল্টেজের পরে অবস্থান করে,অর্থাৎ কারেন্ট Lag করে

(ইনডাকটিভ সার্কিট এর ভেক্টর ডায়াগ্রাম দেখলেও দেখা যায় কারেন্ট Lag করতেছে) সার্কিটের এই অবস্থায় পাওয়ার ফ্যাক্টরকে ল্যাগিং পাওয়ার ফ্যাক্টর বলে।

এই সার্কিটকে ইন্ডাকটিভ সার্কিট বলে।

মনে রাখার সহজ উপায়:

E L I

ই.এম.এফ.(E) ইন্ডাক্টর(L) কারেন্ট(I)

L তে ইন্ডাকটিভ সার্কিট, E তে ই.এম.এফ., I তে কারেন্ট।

ইন্ডাকটিভ সার্কিটে ভোল্টেজ আগে, কারেন্ট পরে।

■ লিডিং পাওয়ার ফ্যাক্টর (Leading Power Factor)

এ.সি. সার্কিটে ইন্ডাকটিভ লোডের চেয়ে ক্যাপাসিটিভ লোড বেশী হলে, ভোল্টেজ কারেন্টের পরে অবস্থান করে, অর্থাৎ কারেন্ট লিড করে (কেপাসিটিভ সার্কিট এর ভেক্টর ডায়াগ্রাম দেখলেও দেখা যায় কারেন্ট Lead করতেছে) সার্কিটের এই অবস্থায় পাওয়ার ফ্যাক্টরকে লিডিং পাওয়ার ফ্যাক্টর বলে।

এই সার্কিটকে ক্যাপাসিটিভ সার্কিট বলে।

মনে রাখার সহজ উপায়:

I C E

কারেন্ট(I) ক্যাপাসিটর(C) ই.এম.এফ.(E)

C তে ক্যাপাসিটিভ সার্কিট, E তে ই.এম.এফ., I তে কারেন্ট।

ক্যাপাসিটিভ সার্কিটে কারেন্ট আগে, ভোল্টেজ পরে।

■ ইউনিটি পাওয়ার ফ্যাক্টর (Unity Power Factor)

এ.সি. সার্কিটে ইন্ডাকটিভ লোড ও ক্যাপাসিটিভ লোড সমান হলে, ভোল্টেজ ও কারেন্ট একসাথে অবস্থান করে, সার্কিটের এই অবস্থায় পাওয়ার ফ্যাক্টরকে ইউনিটি পাওয়ার ফ্যাক্টর বলে। অর্থাৎ এখানে কারেন্ট ও ভোল্টেজ এর কোণের কোসাইন জিরো।

এই সার্কিটকে রেজিস্টিভ সার্কিট বলে। ইউনিটি পাওয়ার ফ্যাক্টর সার্কিটের পাওয়ার ফ্যাক্টর 1 হয়।

ফ্যান-টিউবলাইট প্রশ্ন-সমাধান

ফ্যান আস্তে ঘুরলে বিদ্যুৎ খরচ কম না বেশি হয়? ৪ ফুটের ফ্লুরোসেন্ট ল্যাম্প (টিউব লাইট) এর গায়ে লেখা থাকে ৪০ ওয়াট।

ফ্যান আস্তে ঘুরলে বিদ্যুৎ খরচ * কম হয় * বেশী হয় * একই হয় * কোনটি নয় এই প্রশ্নটি অনেক পরীক্ষাতে আসে আমরা সবাই উত্তর দেই “একই হয়” আসলে কি ঠিক? ঠিক না কারণ যদি আপনি ইলেকট্রিক্যাল রেগুলেটর ( বড় সাইজের অনেক ভারী রেগুলেটর) ব্যবহার করেন তাহলে আস্তে বা জোরে ঘুরক না কেন বিদ্যুৎ খরচ একই হবে, কিন্তু যদি আপনি ইলেকট্রনিক্স ( ছোট হালকা রেগুলেটর) ব্যবহার করেন তাহলে আস্তে ঘুরলে বিদ্যুৎ খরচ কম হবে জোরে ঘুরলে খরচ বেশী হবে।

আবার ৪ ফুটের ফ্লুরোসেন্ট ল্যাম্প (টিউব লাইট) এর গায়ে লেখা থাকে ৪০ ওয়াট। আসলে কি ৪০ ওয়াট না আসলে ওটা ২০ ওয়াট, কারণ আপনি বাল্বটির জালানোর জন্য যে ইন্ডাকটর (ব্যালাস্ট) ব্যবহার করেন সেটা নেয় ২০ ওয়াট বাল্ব নেয় ২০ ওয়াট মোট ৪০ ওয়াট।

এনার্জি সেভিং ল্যাম্প নিয়ে এত মাতামাতী, আসলে দেখেছেন কি এর আলো কতটা কর্কশ, চোখে লাগে কারন এটা থেকে রেডিয়েশন হয় এবং আলো ছোট জায়গা থেকে হয় বলে চোখে লাগে বেশী। সমান ওয়াটের এনার্জি বাল্বের চেয়ে টিউব লাইটের আলো বেশী এবং এই আলো চেখে কম লাগে রেডিয়েশন কম তাই টিউব লাইট ব্যাবহার করা ভাল কিন্তু টিউব লাইট লাগানো ঝামেলা তাই এনার্জি আমার ব্যবহার করি।

কিন্তু যদি আপনি ৪০ ওয়াটের টিউব লাইটের সাথে ইলেকট্রনিক্স (ওজনে হালকা ৬ তার বিশিষ্ট ব্যালাষ্ট) ব্যালাষ্ট ব্যবহার করেন তাহলে বিদ্যুৎ খরচ হবে মাত্র ২২ ওয়াট কারন বাল্ব নেবে ২০ ওয়াট ব্যালাষ্ট নেবে ২ ওয়াট মোট হবে ২২ ওয়াট । এখন বলুন এনার্জি না ইলেকট্রনিক্স ব্যালাষ্ট যুক্ত টিউব লাইটই ভাল।

ফ্যান-টিউবলাইট প্রশ্ন-সমাধান

ফ্যান আস্তে ঘুরলে বিদ্যুৎ খরচ কম না বেশি হয়? ৪ ফুটের ফ্লুরোসেন্ট ল্যাম্প (টিউব লাইট) এর গায়ে লেখা থাকে ৪০ ওয়াট।

ফ্যান আস্তে ঘুরলে বিদ্যুৎ খরচ * Continue reading

বিসিএস প্রিলি-প্রস্তুতি

 

 

 

সবাই বলে কি কি পড়তে হবে; আসলে প্রিলি পাশ করতে হলে জানতে হবে কি কি বাদ দিয়ে পড়তে হবে। আমি আজ আলোচনা করবো কি কি বাদ দিয়ে পড়তে হবে !

মূল জোর দিতে হবেঃ Continue reading